Tuesday, 14 May 2024

   10:51:07 PM

logo
logo
করোনায় মৃত্যু ৩৫ লাখ ৭৫ হাজার ছাড়াল

2 years ago

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও প্রাণহানি একদিন বাড়ছে আবার একদিন কমছে। সবশেষ করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭ কোটি ১৯ লাখ ২৭ হাজার ৮০২ জন। আর এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ লাখ ৭৫ হাজার ৫৪৫ জনে। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছে ১৫ কোটি ৪৪ লাখ ৭ হাজার ১৮২ জন।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটার থেকে বুধবার (২ জুন) সকালে এই তথ্য জানা গেছে।

ওয়ার্ল্ডওমিটারের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনায় এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ৩ কোটি ৪১ লাখ ৩৬ হাজার ৭৩৮ জন আর মারা গেছেন ৬ লাখ ১০ হাজার ৪৩৬ জন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ কোটি ৭৯ লাখ ৪০ হাজার ৯১৮ জন।

করোনায় আক্রান্তের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ২ কোটি ৮৩ লাখ ৬ হাজার ৮৮৩ জন এবং মারা গেছেন ৩ লাখ ৩৫ হাজার ১১৪ জন। আর সুস্থ হয়েছেন ২ কোটি ৬১ লাখ ৭০ হাজার ৯৯২ জন।

লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল করোনায় আক্রান্তের দিক থেকে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৬৬ লাখ ২৫ হাজার ৫৭২ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখ ৬৫ হাজার ৩১২ জনের। সুস্থ নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ কোটি ৫০ লাখ ৬৮ হাজার ১৪৬ জন।

এছাড়া এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে ৫৬ লাখ ৭৭ হাজার ১৭২ জন, রাশিয়ায় ৫০ লাখ ৮১ হাজার ৪১৭ জন, যুক্তরাজ্যে ৪৪ লাখ ৯০ হাজার ৪৩৮ জন, ইতালিতে ৪২ লাখ ২০ হাজার ৩০৪ জন, তুরস্কে ৫২ লাখ ৫৬ হাজার ৫১৬ জন, স্পেনে ৩৬ লাখ ৮২ হাজার ৭৭৮ জন, জার্মানিতে ৩৬ লাখ ৯২ হাজার ৯০৮ জন এবং মেক্সিকোতে ২৪ লাখ ১৩ হাজার ৭৪২ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

অন্যদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে এক লাখ ৯ হাজার ৬৬২ জন, রাশিয়ায় এক লাখ ২১ হাজার ৮৭৩ জন, যুক্তরাজ্যে এক লাখ ২৭ হাজার ৭৮২ জন, ইতালিতে এক লাখ ২৬ হাজার ২২১ জন, তুরস্কে ৪৭ হাজার ৬৫৬ জন, স্পেনে ৭৯ হাজার ৯৮৩ জন, জার্মানিতে ৮৯ হাজার ৩১৬ জন এবং মেক্সিকোতে ২ লাখ ২৩ হাজার ৫৬৮ জন মারা গেছেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীন থেকে সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী ছড়িয়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। গত বছরের ১১ মার্চ করোনাভাইরাস সংকটকে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।