Help Line

You are under surveillance.
Your IP: 18.97.14.87

  • Emergency Helpline : 999
  • RMP Control Room : 01320063998
  • RMP Control Room Inspector : 01320063999
News
FAQs

থানায় সেবা পাবার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম ডিউটি অফিসার এবং থানার অফিসার ইনচার্জের সাথে 
যোগাযোগ করতে হবে। যদি কাঙ্খিত সেবা না পাওয়া যায় তাহেল সংশ্লিষ্ট জোনাল সহকারি
পুলিশ কমিশনারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এরপরেও সমাধান না হলে সংশ্লিষ্ট ক্রাইম
ডিভিশনের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ডিসি) বরাবর অভিযোগ দাখিল করতে পারেন।

জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ ব্যবহার করে ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ ও এ্যম্বুলেন্স সংক্রান্ত সেবা
পেতে পারেন।

Google Play Store থেকে Bangladesh Police Phonebook App ডাউনলোড করে আপনার
মোবাইলে ইন্সটল করে রাখতে পারেন। এই অ্যাপে আপনি Rajshahi Metropolitan Police
অপশনে প্রবেশ করলেই রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের থানার ডিউটি অফিসার থেকে শুরু করে
উর্দ্ধতন সকল কর্মকর্তার ফোন নাম্বার পেতে পারেন।

মাদক, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ বা অন্য যেকোন অপরাধ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদানের  ক্ষেত্রে তথ্য প্রদানকারীর পরিচয় সম্পূর্ণ গোপন রাখা হবে। প্রয়োজনে উর্দ্ধতন কর্মকর্তার কাছে সরাসরি অথবা ফোনে এবং BD Police Helpline App ব্যবহার করে অপরাধ সম্পর্কিত যে কোন তথ্য প্রদান করতে পারেন।

১. এক (০১) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

২. পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি।

৩. নাগরিকত্ব সনদের ফটোকপি।

৪. জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি।

৫. বিদেশে অবস্থানকারী কোন ব্যক্তির ক্ষেত্রে ওই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস/হাইকমিশন কর্তক পাসপোর্টের তথ্য পাতার সত্যায়িত ফটোকপি তার পক্ষে করা আবেদনের সঙ্গে দাখিল করতে হবে।

৬. বাংলাদেশে অবস্থানকারী বিদেশী নাগরিকদের ক্ষেত্রে নিজ দেশের জাস্টিস অব পিস (Justice of Peace) কর্তৃক সত্যায়িত তথ্য পাতার স্ক্যানকপি।

৭. মেশিনরিডেবল পাসপোর্টে (এম.আর.পি) যদি ঠিকানা উল্লেখ না থাকে সেক্ষেত্রে, পাসপোর্টে যে স্থায়ী বা বর্তমান ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে তার প্রমাণ স্বরূপ স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর সনদপত্র অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন এর ফটোকপি ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তার দ্বারা সত্যায়িত করে দাখিল করতে হবে।

৮. বাংলাদেশ ব্যাংকে অথবা সোনালী ব্যাংকে পাঁচশত টাকার চালান করতে হবে।(বাংলাদেশ ব্যাংকে চালান করলে ২৪ ঘন্টা পর আবেদন করা যায়)।



ব্যাংক চালানের কোড


pcc.police.gov.bd.8080/apex/f?p=500 এই URL লিংকে
Log in করে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি প্রদান করে পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের আবেদন করতে হবে।

১. বিদেশগামী বাংলাদেশী নাগরিক অথবা

২. প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিক অথবা

৩. বাংলাদেশে বসবাস করে স্বদেশে/বিদেশে প্রত্যাবর্তনকারী বিদেশী নাগরিকদের জন্য প্রয়োজনীয় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এই অনলাইন সিস্টেমের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়।

স্পেন দেশে যাওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এবং স্পেন ব্যতিত অন্যান্য ক্ষেত্রে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিতে হয়।

আবেদন করার ১৫(পনের) দিনের মধ্যে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

অনলাইনে আবেদনপূর্বক রাজশাহী মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য আপনি পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ের ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার থেকে সরাসরি সংগ্রহ করে নিতে পারেন। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সংক্রান্ত যে কোন জরুরী প্রয়োজনে টেলিফোন নং-০৭২১-৭৬০১৩৭, অথবা ১৭৬৯৬৯০৫০৪ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন।

ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের সেবাসমূহঃ-

১। সহিংসতার শিকার নারী ও শিশুদের তাৎক্ষণিক মেডিকেল সাপোর্ট প্রদান করা হয়।

২। খাদ্য, বস্ত্র ও নিরাপদ আশ্রয় প্রদান করা হয়।

৩। মনোসামাজিক কাউন্সিলিং।

৪। আইনী সহায়তা ও পরামর্শ প্রদান। 

৫। নারী ও শিশুবান্ধব নিরাপদ পরিবেশ। 

৬। হারানো শিশু ও সহিংসতার শিকার নারীদের অভিভাবকের নিকট হস্তান্তর অথবা পূনর্বাসন। 

নারী নির্যাতন বিষয়ক আইনি পরামর্শের জন্য ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার (শাহমখদুম থানা কম্পাউন্ড) আরএমপি, টেলিফোন ০৭২১-৭৬১৭৪৪, মোবাইল-০১৭৬৯৬৯০৪১৪ এ যোগাযোগ করুন। এছাড়াও সকল থানা পর্যায়ে নারী ও শিশু সহায়তা হেল্প ডেস্ক-এ সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।

১. যে কোন সংবাদ থানায় জিডি করা যায়।

২. সাধারণ আবেদনকারী জিডি করার জন্য থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবর আবেদন করবে।

৩. মৌখিক সংবাদের প্রেক্ষিতেও জিডি করা যেতে পারে।

১. যে কোন আমলযোগ্য অপরাধের সংবাদ থানার অফিসার ইনচার্জ এর নিকট দাখিল করতে হবে।

২. ধর্তব্য অপরাধের সংবাদ প্রাপ্তি সাপেক্ষে অফিসার ইনচার্জ সংবাদ মতো এফআইআর বহি এর প্রাথমিক কলামসমূহ পূরণ করিয়া মামলা রুজু করবেন।

মোবাইল ফোন হারানোর ক্ষেত্রে জিডি করার জন্য সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবর আবেদন  (০২ কপি) করতে হবে। আবেদনের গর্ভে হারানো মোবাইল ফোনের ব্যবহৃত সীম নাম্বার (MSISDN) এবং ঐ ফোনের IMEI নাম্বার উল্লেখপূর্বক হারানোর সঠিক তারিখ, সময় ও ঘটনাস্থল লিপিবদ্ধ করতে হবে।

মোটরযান অধ্যাদেশ ১৯৮৩ এর ১৫৯ ধারার বিধান অনুসারে বিভিন্ন অপরাধের জন্য নিম্নবর্ণিত হারে জরিমানা আদায় করা হয়।


অপরাধের ধারা
সর্বোচ্চ জরিমানা
১৩৭
২০০/-
১৩৯
১০০/-
১৪০
৫০০/-
১৪২
৩০০/-
১৪৬
৫০০/-
১৪৯
২৫০/-
১৫০
২০০/-
১৫১
৫০০০/-
১৫২
২০০০/-
১৫৩
১০০০/-
১৫৪
১০০০/-
১৫৫
২০০০/-
১৫৬
২০০০/-
১৫৭
৫০০/-
১৫৮
১০০০/-


১। প্রসিকিউশন বইতে যে মামলাগুলো করা হয় ঐ সকল মামলার জরিমানা চালানের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়ে ট্রাফিক অফিস হতে জব্দকৃত কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হয়।

২। ই-ট্রাফিকিং রুজুকৃত মামলার ক্ষেত্রে জরিমানা ইউক্যাশ এর মাধ্যমে পরিশোধ করে ট্রাফিক অফিস হতে জব্দকৃত কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হয়।